Wednesday, 19 September 2018

Using an Astronomical Telescope as a Camera Lens

Using an Astronomical Telescope as a Camera Lens






The Moon in the day, hand-held with Orion ED80!


For photographers, there are two kinds of equipment “fevers”: aperture and focal length. For anyone suffering aperture fever, there is only one solution: fast, often expensive glass. However, for anyone wanting focal length, there is a way around buying those ungodly expensive telephoto prime lenses: astronomical telescopes.
Everyone is familiar with the idea of looking through a telescope to see the Moon, stars, and planets. For astrophotogarphers, they take their pictures by coupling their dSLRs to their telescopes. In the same way, any traditional photographer wanting an extra-long reach can use a telescope as a terrestrial lens, too.


Stop sign from a quarter mile away with an 600mm scope

So, how does one co about attaching a camera to a telescope?

First, you'll need a T-ring and T-adapter. Together, both parts can be had for under $20. First, the T-ring is a camera brand specific part that will mount to your SLR in the same way as a lens will. So, if you own Canon, get a Canon mount T-ring. Olympus? Buy an Olympus ring. The second part of the puzzle is the T-adapter, which goes into the back of the scope itself and is universal in nature. So, get your camera-specific T-ring and thread it onto the T-adapter. Next, attach the ring/adapter setup to your camera just like a lens, then stick the whole thing into the back of the telescope, being sure to secure it in place with the thumb screws.

So, camera attached, how does a telescope work as a camera lens?

Well, when it comes to going a long way for a little cash, the telescope gets the job done in a big way. Example: Orion sells a 400mmf5 telescope for just over $120. In contrast, Canon makes a 400mm f5.6 telephoto lens that it sells for about $1,300. So, if money is your big concern, the telescope is, on the surface, just the thing for you. However, there is more to photography than saving money, so read on.



Vulture resized, uncropped.



100% crop

Undoubtedly, the biggest drawback of using a telescope over a conventional camera lens is the fact that the telescope won't autofocus. For stars, this isn't a problem as they don't move. For living subjects, though, the lack of AF can be a big, big, problem, especially considering that there is no communication whatsoever between the camera and the scope, which means no focus confirm, either. So, when it comes to getting things in focus, it's all on you. If you're lucky, your camera will have the ability to change focus screens, which means that you can drop in one friendly to manual focus, like back in the old film days. No MF-friendly screen/the ability to change them? Have fun trying to get the focus!

Big problem aside, there's more. to come!

Continuing with the communication problem, when the camera and lens don't talk to each other, that means less reliable metering. Personally, my Canon 30D overexposes by about 1 ½ stops when used with the telescope, your camera/scope combo may be different, not that any of this matters if you are smart and shoot RAW format. JPEG lovers, you may want to reconsider your loyalties!

Unlike lenses, telescopes don't have image stabilization, either. At long focal lengths, it gets increasingly hard to hand-hold lenses, especially slow ones or when the light is less than ideal. Heck, even at 300mm and f5.6, many people have trouble hand-holding, so how do you think a 400, 600, or even 1,000mm lens will work? Not good! Needless to say, tripods (strong ones) are pretty much a must when using telescopes as camera lenses.


Trying to focus can be a pain in the neck, literally, as you rack the focuser in and out.


Now a third issue: the act of focusing. When focusing, you have to rack the focuser in and out while with lenses, if they change length at all, will extend on the front end. Back to the scopes. Obviously, when trying to look through a viewfinder while racking back and forth, it can be a real pain in the neck (perhaps literally) to keep your eye to the camera. This is especially troublesome in you like to hand-hold your telescope. Tripods will alleviate this problem somewhat, but having to move all the time to keep your eye up to the viewfinder is still irritating.

Okay, if you still want to use your telescope as a camera lens, know that you can produce some excellent pictures, provided you have the patience. In fact, I've seen some great bird shots taken with astronomical telescopes. My only question is this: for every good shot, how many bad ones were there? Still, as with everything else, it will take practice, but you should be able to get some good pictures with your telescope if you take the time to learn.




Courtesy :  Dennis Bodzash

Wednesday, 25 July 2018

শতাব্দীর দীর্ঘতম চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে শুক্রবার দিবাগত রাত ২৮ জুলাই ২০১৮ তারিখ শনিবার

শতাব্দীর দীর্ঘতম চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে শুক্রবার দিবাগত রাত ২৮ জুলাই ২০১৮ তারিখ শনিবার


ইতিমধ্যেই সুপার ব্লাড, এবং সুপার ব্লু মুন একসঙ্গে দেখেছে মহাবিশ্ব। এবার আরও একটি বিরল দৃশ্যের সাক্ষী থাকতে চলেছে পৃথিবী। একবিংশ শতাব্দীর দীর্ঘতম চন্দ্রগ্রহণ হতে চলেছে আগামী ২৭ জুলাই শুক্রবার।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলছেন একটানা ঘণ্টা ৪৫ মিনিট ধরে চলবে এই গ্রহণ। উত্তর আমেরিকা মহাদেশ ছাড়া গোটা পৃথিবী থেকেই দেখা যাবে এই বিরল চন্দ্রগ্রহণের দৃশ্য। শুধু তাই নয়, ওইদিন চাঁদের রং হতে চলেছে টকটকে লাল।






শুক্রবার পৃথিবীর সঙ্গে সূর্যের দূরত্ব হবে সর্বোচ্চ, আর চাঁদের সঙ্গে পৃথিবীর দূরত্বও হবে সর্বোচ্চ। এবং এক্কেবারে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে এক সারিতে চলে আসবে পৃথিবী, সূর্য এবং চাঁদ। পৃথিবী সূর্যের আলোকে পুরোপুরি আড়াল করবে, ফলে পৃথিবীর ছায়াই অন্ধকার হয়ে যাবে চাঁদ। সূর্য-পৃথিবী-চাঁদ পুরোপুরি এক সারিতে চলে আসার এই ঘটনা শতাব্দীতে একবারই হয়। ফলে এই চন্দ্রগ্রহণ দীর্ঘতম হবে। গ্রহণের আগে চাঁদের রং টকটকে লাল হবে। বিজ্ঞানীরা যাকে বলছেনডিপ রেড ব্লাড মুন।


বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, এবারের চন্দ্রগ্রহণ হতে চলেছে প্রায় ১০৫ মিনিট ধরে। এর আগে ২০১১ সালে ১৫ জুন ১০০ মিনিট ধরে চন্দ্রগ্রহণ হয়েছিল। এই শতকের সেটাই ছিল বৃহত্তম চন্দ্রগ্রহণ। গত শতাব্দীতে অবশ্য আরও বড় চন্দ্রগ্রহণ দেখা গিয়েছিল। ১৯৮২ সালে ১০৭ মিনিটের চন্দ্রগ্রহণ হয়।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলছেন, ইউরোপ, এশিয়া, আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়ার বেশিরভাগ অঞ্চল থেকে দেখা যাবে এবারের গ্রহণ।




Saturday, 19 May 2018

বাংলাদেশের ঈদের চাঁদ  মোটা হওয়ার কারণ ও চাঁদের বয়স ১৭ হতে ২১ ঘন্টা হলে ঈদের চাদঁ দেখা যাওয়ার গাণিতিক প্রমাণ

বাংলাদেশের ঈদের চাঁদ মোটা হওয়ার কারণ ও চাঁদের বয়স ১৭ হতে ২১ ঘন্টা হলে ঈদের চাদঁ দেখা যাওয়ার গাণিতিক প্রমাণ


বাংলাদেশের ঈদের চাঁদ বা হিলাল বা অর্ধচন্দ্র বা waxing crescent মোটা হওয়ার কারণ ও চাঁদের বয়স ১৭ হতে ২১ ঘন্টা ।ঈদের চাদঁ বা হিলাল বা waxing crescent দেখা যাওয়ার গাণিতিক প্রমাণ

চাঁদের গতি ও অমাবশ্যার পর অর্ধচন্দ্র বা ঈদের চাদ দেখার সর্বনিন্ম সময় হলো ১৭ হতে ২১ ঘন্টা ।
“আজ সন্ধ্যায় বহুদিন বাদে ঈদের চাঁদ পরিষ্কার দেখলাম। যদিও চাঁদটি একদিনের পুরনো মনে হলো।“ এমন কথা আমরা প্রায়ই বলি ।  আর আমরা পত্রিকাগুলোতে চাঁদের বয়স সম্পর্কিত খবর পড়ে থাকি । যেমন:
“বাংলাদেশে ঈদের চাঁদের বয়স ৩৫ ঘণ্টা ( ১ দিন ১১ ঘন্টা বা দেড় দিন) , অমুক তারিখ সন্ধ্যা ৬টা ৪৮ মিনিটে সূর্য অস্ত যাবে। তার ১০ মিনিটের মধ্যে পশ্চিমাকাশে ঈদের চাঁদ দেখা যাবে ও এটি প্রায় ২০ মিনিটের মতো স্থায়ী হবে। যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন না থাকে তাহলে চাঁদ স্পষ্ট দেখা যাবে। তবে ওই দিন আকাশে মেঘ থাকবে।  


আর আকাশের অবস্থা বলছে,ঈদের দিন ঝুম বৃষ্টি না হলেও,গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টিপাত হবে সারা দেশেই। অমুক অমুক জায়গা থেকে চাঁদ দেখার সম্ভাবনা বেশি। “


চাঁদের গতি ও অমাবশ্যার পর অর্ধচন্দ্র বা ঈদের চাদ দেখার সর্বনিন্ম সময় হলো ১৭ হতে ২১ ঘন্টা । এই বিষয়টা আমরা জ্যোর্তিবিজ্ঞানের গণিতিক সমাধানের মাধ্যমে জানবো ।  এসএসসি পাস যে কোন বিজ্ঞান শিক্ষার্থী অথবা জ্যামিতি ও ত্রিকোনমিতি চচাকারীগণ বিষয়টি সহজে বুঝতে পারবে ।

আগে বলে নিচ্ছি, জ্যোতির্বিজ্ঞানে ঈদের চাঁদকে Waxing Crescent যাকে বাংলায় বলা হয় মোমের  মতো চিকন চাঁদ বা অর্ধচন্দ্র বা ঈদের চাঁদ বা নবচন্দ্র   এবং আরবীতে বলা হয় হিলাল । আরবীতে হিলাল বলতে অমাবশ্যার পর সাত দিন পর্যন্ত দৃশ্যমান চাদকে বোঝানো হয় ।
জ্যোতির্বিজ্ঞান মতে ঈদের চাঁদ বা Waxing Crescent এতই চিকন হয় যে তা খালি চোখে দেখা যথেষ্ঠ পরিশ্রমের ব্যাপার ও তার বয়স হয় বড় জোড় ১৭ হতে ২১ ঘন্টা । কিন্তু বাংলাদেশে ঈদ চাদ বলে আমরা যা দেখে থাকি তার বয়স হয় ৩৬ হতে ৪৮ ঘন্টা । এজন্য আমরা সারা বিশ্বের সবগুলোদেশের ১ অথবা ২ দিন পর ঈদ করে থাকি ।

এবার আসছি গাণিতিক সমাধানে ।

চাদ পৃথিবীর চারপাশে ডিম্বাকৃতির কক্ষপথে ঘুরে । এজন্য বিভিন্ন সময় ঈদের চাদ দেখার সর্বনিন্ম বয়স স্হান, কাল ও অবস্হান অনুযায়ী ১৭ হতে ২১ ঘন্টা বয়সের হয়ে থাকে ।

তাহলে আমরা বিষয়টি জ্যামিতি ও ত্রিকোনমিতির সূত্রের মাধ্যমে বোঝার চেষ্টা করি ।



এই ছবিতে, চাঁদের ব্যাসার্ধ  = r    কিলোমিটার
ঈদের চাদের মোটা হওয়ার পরিমাণ  = w  ডিগ্রি
ঈদের চাত দেখার জন্য পৃথিবী হতে সূর্য ও চাঁদের মধ্যকার কোণ = M    ডিগ্রি
চাঁদের ব্যাসার্ধ  r =  R+w
অতএব, R= r-w

আমরা জানি,
Cos M = ভূমি/অতিভুজ
বা, Cos M  = R/r
বা,  Cos M = (r –w )/ r      আগে  উল্লেখিত [ R= r-w]
বা, r Cos M = r -w
বা, r –w = r Cos M
বা, -w = - r + r Cos M
সুতরাং, w = r ( 1 – Cos M ) …………… ১ নং সমীকরণ

আমরা জ্যোতির্বিজ্ঞান হতে জানি, চাঁদ তার কক্ষপথে দৈনিক ১১.৫ হতে ১৩.১ ডিগ্রী বা গড়ে ১২.২ ডিগ্রী করে পৃথিবীর চার পাশে ঘুরে ।
আমরা হিসেবের সুবিধার্থে সর্বোচ্চ ১৩.১ ডিগ্রীকে আমরা বেছে নিলাম ।
তাহলে,
২৪ ঘন্টায় চাঁদ পৃথিবীর চার পাশে ঘুরে = ১৩.১ ডিগ্রী
অতএব, ১ ঘন্টায় চাঁদ পৃথিবীর চার পাশে ঘুরে = (১৩.১/২৪) ডিগ্রী  …………………. ২ নং সমীকরণ

মনে করি,
ঘন্টা হিসেবে জ্যোতির্বিজ্ঞান মতে ঈদের চাদের বয়স = A ঘন্টা ।
তাহলে, চাঁদ A ঘন্টায় ঘুরে = ১ M ডিগ্রী
 অতএব , চাঁদ ১ ঘন্টায় ঘুরে = (M/A)  ডিগ্রী ……………. ৩ নং সমীকরণ
সুতরাং, ২ ও ৩ নং সমীকরণ  সমান্বয় করে
(M/A)  = (১৩.১/২৪) ডিগ্রী  
বা M = (১৩.১ A )/২৪ ডিগ্রী
বা M = ০.৫৪৫৮৩ A ডিগ্রী
বা M = A( ০.৫৪৫৮৩  ) π / ১৮০ রেডিয়ান  
বা M =A ( ০.৫৪৫৮৩  )  (৩.১৪)/১৮০  রেডিয়ান
অতএব M= (০.০০৯৫২) A রেডিয়ান     ………………..৪ নং সমীকরণ





আমরা আবার চলে যাচ্ছি, ১ নং সমীকরণে
w = r ( 1 – Cos M ) …………… ১ নং সমীকরণ
আমরা জানি 1 – Cos M= ২ ‍(Sin M* Sin M )/২
Sin M এর কৌনিক অনুপাত ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র হওয়া হিসাবের সুবিধার জন্য আমরা ‍২ ‍(Sin M* Sin M ) কে (M*M) ধরছি ।
এর ফলি সমীকরণটির অবস্হা দাড়াচ্ছে,
1 – Cos M= ২ ‍(Sin M* Sin M )/2
বা 1 – Cos M = (M*M)/2
সুতরাং   ১ নং সমীকরণটি দাঁড়াচ্ছে
ঈদের চাদের মোটা হওয়ার পরিমাণ , w = r {(M*M)/2}     …………………….৫ নং সমীকরণ

= r [{(০.০০৯৫২) A*(০.০০৯৫২) A}/2]
বা, w  = r [{(০.০০৯৫২) A*(০.০০৯৫২) A} (০.৫) ]
বা, w  = r [{(০.৫) (০.০০৯৫২) A*(০.০০৯৫২) A}  ]
বা, w  = r (০.৫) [{(০.০০৯৫২) A*(০.০০৯৫২) A}  ]
বা, w  = r (০.৫) [{(০.০০৯৫২)*(০.০০৯৫২)A*A}  ]
বা, w  = r (০.৫) [{(০.০০৯৫২)A*A} ]
বা, w  = (১৭৩৮) (০.৫) [{(০.০০৯৫২)A*A} ]   (r, চাঁদের ব্যাসার্ধ ১৭৩৮ কিলোমিটার ধরা হলো)
বা, w  = (০.০৭৮৫৮৪০১৭)A*A    ……………………… ৬ নং সমীকরণ

ঈদের চাদের মোটা হওয়ার পরিমাণ, w –কে পৃথিবী হতে চাঁদের সর্বনিম্ন দূরত্ব দিয়ে ভাগ করলে পৃথিবীর উপর দাড়িয়ে থাকা পর্যবেক্ষকের চোখের সাথে তৈরী হওয়া দৃশ্যমাণ বিস্তৃত কোণ পাওয়া যায় ।
সুতরাং,  পর্যবেক্ষকের চোখের সাথে তৈরী হওয়া দৃশ্যমাণ বিস্তৃত কোণ= w/d
=[(০.০৭৮৫৮৪০১৭)A*A  ]/৩৫৭০০০ রেডিয়ান ।    (পৃথিবী হতে চাঁদের সর্বনিম্ন দূরত্ব=৩৫৭০০০)
=৫৭.৩২[(০.০৭৮৫৮৪০১৭)A*A  ]/৩৫৭০০০ ডিগ্রী । ( ১ রেডিয়ান = ৫৭.৩২ ডিগ্রী )
=৫৭.৩২*৬০[(০.০৭৮৫৮৪০১৭)A*A  ]/৩৫৭০০০ মিনিট ( ত্রিকোনমিতিতে ১ ডিগ্রী = ৬০ মিনিট)
=৫৭.৩২*৬০*৬০[(০.০৭৮৫৮৪০১৭)A*A  ]/৩৫৭০০০ মিনিট ( ত্রিকোনমিতিতে ১ মিনিট = ৬০ সেকেন্ড)
=০.০৪৫৪২৬০৩৮ A*A   সেকেন্ড ( seconds of arc )   ………………. ৭ নং সমীকরণ
৭ নং সমীকরণ হতে স্পষ্ট, সর্বনিম্ন বয়সের ঈদের চাদের মোটা হওয়ার পরিমাণ হলো ঈদের চাদের বয়সের বর্গের আনুপাতিক  এবং ০.০৪৫৪২৬০৩৮ হলো ধ্রুক যা শুধুমাত্র একটা এমন পরিমাণ যা পৃথিবী হতে চাদের দুরত্বের কারণে পরিবর্তিত হতে পারে ।

আমরা জানি, মানুষের চোখের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার শক্তি = ২০ আর্ক সেকেন্ড । অতএব মানুষ খালি চোখে সর্বনিম্ন বয়সের ঈদের চাদ তাড়াতাড়ি  দেখতে পাওয়ার একটা হিসেবে সহজে পাওয়া যায় ৭ নং সমীকরণকে মানুষের চোখের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার শক্তির সাথে সমান্বয় করলে ।

সুতরাং ,
২০ আর্ক সেকেন্ড  =০.০৪৫৪২৬০৩৮ A*A   সেকেন্ড ( seconds of arc )   ( ৭ নং সমীকরণ সমান্বয় করে )
বা A*A   = ০.০৪৫৪২৬০৩৮/ ২০
বা A = ২১ ঘন্টা  ……………………….. ৮ নং সমীকরণ

অর্থাত্ চাদের দৈনিক ঘুর্ণণ ১৩.১ ডিগ্রী, চাঁদের ব্যাসার্ধ ১৭৩৮ কিলোমিটার , পৃথিবী হতে চাঁদের সর্বনিম্ন দূরত্ব ৩৫৭০০০ ও মানুষের চোখের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা ২০ আর্ক সেকেন্ড ধরে অমাবস্যার পর ঈদের চাদ দেখার বয় ২১ ঘন্টা প্রমাণ হলো । ২১ ঘন্টা বয়সের চাদ খুবই চিকন হয় ।


উপসংহার : কিছু শর্ত সাপেক্ষে চাঁদের বয়স ১৭ হতে ২১ ঘন্টা হলেই দেখা সম্ভব । রমজান মাস শুরু ও ঈদ পালন করা অথবা হিজরী ক্যালেন্ডার গণণার জন্য বর্তমান সময়কার বিজ্ঞানের কয়েকটি বিভাগ জড়িত । যেমন : গতিবিদ্যা, আলোক পদার্থ বিদ্যা, জীব পদার্ধ বিদ্যা এবং সবচেয়ে বেশি জড়িত গাণিতিক ও জ্যোতিষ্ক জ্যোতির্বিজ্ঞান । পাটিগণিতের মতো সহজসাধ্য ব্যাপার হিসেবে নেওয়া হয় বলেই বাংলাদেশের ঈদের চাঁদ মোটা দেখা যায় ও বাংলাদেশের লোকরা সারা বিশ্ব হতে এক বা দুই দিন পর রোজা ও ঈদ করে থাকে ।

লেখক :
Mohammad Fakhrul Islam ( Raad Fakhul )
BSc. (CSE ), LL.B. (Honrs) ,MA (Islamic Studies)
Founder : BAU, BASE, নিসর্গ ।


বিশেষ দ্রষ্টব্য : এই গবেষণামুলক সমাধানটির কোন অংশ লেখকের অনুমতি ছাড়া কোথাও কপি পেস্ট করা যাবে না তবে ফেসবুকে কেহ শেয়ার করতে চাইলে আগে লেখকে আইডির লিংক শেয়ার করতে হবে

 বাংলাদেশের ঈদের চাঁদ যা অন্য দেশের ঈদের চাঁদের চেয়ে মোটা । কারণ চাঁদের বয়স ৩৫ ঘন্টা হতে ৪৪ ঘন্টা ।