শুভ বসন্ত বিষুব । আজ ২১ মার্চ ।
২১ মার্চ দিনটির অবশ্য ভৌগলিক গুরুত্ব অনেক। উত্তর গোলার্ধে দিনটির পরিচিতি মহা বিষুব হিসেবে। ইংরেজিতে যাকে বলে স্প্রিং ইকুইনক্স।
আজকের দিনে সারা পৃথিবী জুড়েই দিন আর রাত্তিরের দৈর্ঘ্য সমান হয়। উত্তর গোলার্ধে এই সময়ে বসন্ত কাল থাকায় এর নাম স্প্রিং ইকুইনক্স অথবা মহা বিষুব। মাস ছয় পরে ঠিক এমনই একটা দিন আসে। ২৩ সেপ্টেম্বর। সে দিন ফের দুই গোলার্ধেই দিন এবং রাত সমান হয়। অর্থাৎ ১২ ঘণ্টা দিন, ১২ ঘণ্টা রাত। উত্তর গোলার্ধে সে সময়ে শরতের ছোঁয়া থাকায় তার নাম জল বিষুব বা অটাম ইকুইনক্স।
আজকের পর থেকেই আমাদের গোলার্ধে দিন বড় হতে থাকে, রাত ক্রমশ ছোট হতে থাকে। ২১ শে জুন উত্তর গোলার্ধে দিনের দৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি হয়। ঠিক বিপরীত ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ গোলার্ধে। সেখানে রাত হয় দীর্ঘতম, দিন ক্ষুদ্রতম। ২৩ শে সেপ্টেম্বর ফের দুই গোলার্ধেই দিন রাত সমান সমান। ২২ শে ডিসেম্বর উত্তরে সবচেয়ে বড় রাত, আর দক্ষিণে সবচেয়ে বড় দিন।
সাধারণত, পৃথিবী সূর্যের চারপাশে প্রদক্ষিণ করার সময় ২৩.৪ ডিগ্রি কোণে আবর্তন করে। শুধু মহা বিষুব এবং জলবিষুবের দিনে সূর্য রশ্মির সঙ্গে লম্ব ভাবে থাকে পৃথিবীর অক্ষ।
মহা বিষুবের দিনটিতে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ক্রান্তীয় বছরের হিসেব করে থাকেন।
২১ মার্চ দিনটির অবশ্য ভৌগলিক গুরুত্ব অনেক। উত্তর গোলার্ধে দিনটির পরিচিতি মহা বিষুব হিসেবে। ইংরেজিতে যাকে বলে স্প্রিং ইকুইনক্স।
আজকের দিনে সারা পৃথিবী জুড়েই দিন আর রাত্তিরের দৈর্ঘ্য সমান হয়। উত্তর গোলার্ধে এই সময়ে বসন্ত কাল থাকায় এর নাম স্প্রিং ইকুইনক্স অথবা মহা বিষুব। মাস ছয় পরে ঠিক এমনই একটা দিন আসে। ২৩ সেপ্টেম্বর। সে দিন ফের দুই গোলার্ধেই দিন এবং রাত সমান হয়। অর্থাৎ ১২ ঘণ্টা দিন, ১২ ঘণ্টা রাত। উত্তর গোলার্ধে সে সময়ে শরতের ছোঁয়া থাকায় তার নাম জল বিষুব বা অটাম ইকুইনক্স।
আজকের পর থেকেই আমাদের গোলার্ধে দিন বড় হতে থাকে, রাত ক্রমশ ছোট হতে থাকে। ২১ শে জুন উত্তর গোলার্ধে দিনের দৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি হয়। ঠিক বিপরীত ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ গোলার্ধে। সেখানে রাত হয় দীর্ঘতম, দিন ক্ষুদ্রতম। ২৩ শে সেপ্টেম্বর ফের দুই গোলার্ধেই দিন রাত সমান সমান। ২২ শে ডিসেম্বর উত্তরে সবচেয়ে বড় রাত, আর দক্ষিণে সবচেয়ে বড় দিন।
সাধারণত, পৃথিবী সূর্যের চারপাশে প্রদক্ষিণ করার সময় ২৩.৪ ডিগ্রি কোণে আবর্তন করে। শুধু মহা বিষুব এবং জলবিষুবের দিনে সূর্য রশ্মির সঙ্গে লম্ব ভাবে থাকে পৃথিবীর অক্ষ।
মহা বিষুবের দিনটিতে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ক্রান্তীয় বছরের হিসেব করে থাকেন।
প্রতি বছর ২১ মার্চ সূর্য উত্তর থেকে দক্ষিণ পর্যন্ত কল্পিত বিষূব রেখা অতিক্রম করবে। ঠিক এ সময় সূর্য দক্ষিণ গোলার্ধের এলাকা থেকে উত্তর গোলার্ধে প্রবেশ করবে। এ ঘটনাটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময় ঘটবে। কোথাও ১৯ মার্চ আবার কোথাও ২০ মার্চ এবং পৃথিবীর কোনো কোনো এলাকায় ২১ মার্চ ঘটে থাকে। বাংলাদেশে এ ঘটনাটি ঘটবে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩টা ৫৮ মিনিটে।
পৃথিবী সূর্যের চারদিকে পরিক্রমণকালে পৃথিবীর মেরু রেখা ধ্রুবতারা মুখী হয়ে কক্ষপথের সাথে সব সময় ৬৬.৫ ডিগ্রি কোণ করে হেলে থাকে। আবার নিরক্ষ রেখা বা বিষূব রেখার সমতল কক্ষপথের সাথে ২৩.৫ ডিগ্রি কোণে হেলে থাকে। এ কারণে প্রতি বছর ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর পৃথিবীর সর্বত্র দিবা-রাত্রি সমান হয়ে থাকে। এই সময় পৃথিবীর দুই গোলার্ধেই দিনের বেলা ১২ ঘন্টা করে আলো পায় এবং ১২ ঘণ্টা পায় না। অর্থাত্ দুই গোলার্ধেই দিন-রাত সমান হয়ে থাকে।
খবর বিভাগঃ
March equinox
Northward equinox
বসন্তবিষুব
0 comments: